• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সংসারের হাল ধরতে চেয়ে নিজেই এখন বোঝা ; গুনতে হচ্ছে মৃত্যুর প্রহর! আজারবাইজানে কপ-২৯ সম্মেলনে ইএসডিওর সাইড ইভেন্ট অনুষ্ঠিত খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত ২৬ নভেম্বর থেকে সাত দিনব্যাপী খুলনায় বিভাগীয় বইমেলা দেশকে এমনভাবে গড়তে চাই, জনগণই হবে সকল ক্ষমতার মালিক-প্রধান উপদেষ্টা সাফ ফুটবল জয়ী তিন কন্যাকে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসকের সংবর্ধনা যানজট নিরসনে হিলি পৌর প্রশাসকের মতবিনিময় ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল উন্নীতকরণের দাবিতে রাণীশংকৈল মানববন্ধন হিলিতে নিত্যপন্যের বাজার নিয়ন্ত্রন ও যানজট নিরসনে অভিযান বালিয়াডাঙ্গীতে করাতকল মালিককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা

আপনার সামান্য আর্থিক সহায়তায় বাঁচতে পারে সাদিকের জীবন !

Reporter Name / ৪০৩ Time View
Update : শনিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৪

টাঙ্গন ডেস্ক নিউজ

ঠাকুরগাঁও : মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে-একটু সহানুভূতি কি-মানুষ পেতে পারে না ? মানুষের সহানুভূতি পেতে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্র ১১ বছরের শিশু ফারহান সাদিকের মা-বাবা। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে অনিশ্চিত জীবন পার করছেন শিশু সাদিক।

ফারহান সাদিক ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের সরকারপাড়া মহল্লার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। মা বাবলি আক্তার। বাবা দেলোয়ার হোসেন জেলা মোটর মালিক সমিতির বুকিং মাস্টার।

জানা যায়, গত বছর দুয়েক আগে সাদিকের খাওয়া-দাওয়ার অরুচি দেখা দেয়। কিছু খেলেই শুরু হয় বমি। ওই সময় ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের সরকারপাড়া সমির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত সে। স্থানীয় শিশু চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান, সাদিকের লিভারে ইনফেকশন ও জন্ডিস হয়েছে।

পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাদিককে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে বছরখানেক চিকিৎসার পর সাদিককে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, সাদিকের লিভারে বড় ধরনের কোনো সমস্যা হয়েছে।

অবশেষে সন্তানকে বাঁচাতে নিজের সবটুকু সম্বল দিয়ে এবং আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় ভারতের হায়দরাবাদের এআইজি হাসপাতালে মায়ের একাংশ লিভার কেটে সাদিকের শরীরে প্রতিস্থাপন করে দেন ডাক্তার। চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে ভালোই চলছিলো সাদিক।

কিন্তু পাঁচ মাস পরে সাদিকের লিভারে আবারও সমস্যা দেখা দেয়। তার চিকিৎসার জন্য আরও ১০-১২ লাখ টাকার প্রয়োজন। যা কোন ভাবেই দরিদ্র এই পিতা-মাতার পক্ষে ব্যায় করা সম্ভব নয়। তাই বাবা-মা একটু সহানুভূতির জন্য মানুষের কাছে হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

তাই আসুন যে যা পারেন তাই দিয়ে সহযোগিতা করি। সাদিককের পাশে দাঁড়াই। দেশে অনেক বিত্তবান রয়েছেন যাদের কাছে এই টাকা কোন টাকাই নয়। দেশের ৬০ হাজার মানুষ যদি ২০টি করে টাকা দেন তাহলেই ১২ লাখ টাকা হয়। তাই আসুন বিকাশ নম্বর নীচে দেওয়া আছে।

সাদিকের বাবা দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘হায়দরাবাদে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে ভালোই ছিল। কিন্তু পাঁচ মাস পরে লিভারে আরও সমস্যা দেখা দেয়। ডাক্তার বলেছে তার চিকিৎসার জন্য আরও ১০-১২ লাখ টাকা প্রয়োজন। যা আমার কাছে ব্যায় করা সম্ভব নয়। আমি দেশের মানুষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি আমার এই নিস্পাপ সন্তানের জীবন বাঁচাতে হাত বাড়িয়ে দেওয়া।

প্রয়োজনে- দেলোয়ার হোসেন, সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর: ২০৫০১৯৪০২০২৪৪২২১৬, ইসলামী ব্যাংক, ঠাকুরগাঁও শাখা। অথবা বিকাশ নম্বর: ০১৭১৬৪১৪৯২৩, ০১৭৮৫২১৯০২৭।


আপনার মতামত লিখুন :

One response to “আপনার সামান্য আর্থিক সহায়তায় বাঁচতে পারে সাদিকের জীবন !”

  1. ErickD says:

    You have noted very interesting points! ps decent site.Raise blog range

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
HTML Snippets Powered By : XYZScripts.com
https://slotbet.online/
HTML Snippets Powered By : XYZScripts.com