আনোয়ার হোসেন আকাশ, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:
জেলার রাণীশংকৈল উপজেলার কাতিহার হাজ্বী দবির উদ্দীন চৌধুরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ দেখে মনে হবে স্কুল মাঠ নয় যেন, নেপিয়ার ঘাঁসের প্রকল্প। এতে করে একদিকে যেমন শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে শিক্ষার্থীরা খেলা-ধুলার পরিবেশ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে । প্রধান শিক্ষক অর্থের বিনিময়ে মাঠে ঘাঁস চাষ করতে দিয়েছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
সরেজমিনে গিয়ে বিদ্যালয় মাঠে গিয়ে এমনই চিত্র দেখা যায়। বিদ্যালয়ের মাঠে ঘাঁস চাষ করায় খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
এলাকাবাসি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিকেল হলে শিশুরা খেলাধুলা করতে পারে না। প্রধান শিক্ষক মাঠে ঘাসের আবাদ করে রেখেছে। মাঠটি দ্রুত ফাঁকা করার দাবী জানিয়েছে শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, বিদ্যালয়ের মাঠে ঘাঁস,শ্রেণীকক্ষগুলো ময়লা আর্বজনায় ভরা,বাথরুমের সমস্যাসহ নানান সমস্যা রয়েছে। এগুলো নিরসনে প্রধান শিক্ষকসহ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কোন উদ্যোগে নেয়।
তারা আরো বলেন,বিদ্যালয়টির এমন অবস্থা যে বিদ্যালয়টির প্রধান ফটকে নাম ফলকটিও নেই। অপরদিকে মাঠে ঘাঁস আবাদ করছে প্রধান শিক্ষক। তারা বলেন বিদ্যালয় মাঠ খেলাধুলার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সেখানে আবাদ কেন হবে ? এমন প্রশ্নও করেন তারা।
অপরদিকে স্থানীয় কিশোর হরিকান্ত, দেবনাথসহ অনেকে বলেন, মাঠে এক সময় বিভিন্ন গাছের বাগান করা হয়েছিল সেটি তুলে দিয়ে এখন মাঠে ঘাঁস আবাদ করা হচ্ছে। বিকেল হলে যে তারা একটু খেলাধুলা করবে তার ব্যবস্থা একেবারে নগন্য হয়ে রয়েছে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওমর দারাজ নুর বিপ্লব বলেন, মাঠের বিভিন্ন ফলের গাছ সংরক্ষনের জন্য স্থানীয় একজনকে প্রায় ৪০ শতাংশ জমিতে ঘাঁস আবাদ করতে দেওয়া হয়েছে। তবে ঘাস আবাদ করা ব্যক্তির নাম জানতে চাইলে তিনি বলেন তার মনে নেই। তিনি আরো বলেন, বিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে। এগুলো সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রকিবুল হাসান মুঠোফোনে বলেন, বিষয়টি নিয়ে প্রধান শিক্ষকের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ইসলাম/টাঙ্গন টাইমস
https://slotbet.online/
592itn
The actuarial 3 year disease free survival rate was 88 buy priligy 30 mg x 10 pill