স্থানীয় বাসিন্দা মাহবুব আলম বলেন, দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর একটি পাকা রাস্তা পেতেঁ যাচ্ছি। অথচ ভাটার যত ময়লা ইট আছে সেগুলো খোয়া করে রাস্তায় দেওয়া হচ্ছে । ভাটার যত পরিত্যক্ত ইট এখানে খোয়া হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে।
আরেক বাসিন্দা আনিসুর রহমান বলেন, এক টলি বালু’র দাম কমপক্ষে বর্তমান বাজারে এক হাজার পাচঁশত টাকা। আর এক ট্রলি রাবিশ বালু পাঁচ থেকে সাতশত টাকা। তাই ঠিকাদার বালু’র বদলে রাবিশ বালু দিয়ে একদিকে যেমন সরকারের টাকা আত্মসাত করছেন।
অন্যদিকে সরকারের উন্নয়ন মুলক কাজেও ব্যঘাত ঘটাচ্ছেন। স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা বলেন, রাবিশ বালু প্রায় মাটির মত। এই রাস্তায় রাবিশ দিয়ে রোলার করার পর মাটির মত শক্ত হয়ে গেছে। সেখানে পানি দেওয়া হলে কাদাঁ হয়ে যায়। বালু কি কখনো কাদাঁ হয়। তারা বলেন এভাবে রাস্তা নির্মাণ করলে রাস্তাটি তাদের মতে বেশিদিন ভালো থাকবে না। তারা দাবী জানিয়েছেন সঠিক নিয়মে যেন রাস্তাটি নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন চাপোড় পার্বতীপুর মাদ্রাসা থেকে পার্বতীপুর লেহেম্বা সুইচগেট প্রযর্ন্ত এক কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ প্রায় এক কোটি ৯লাখ ৩৪ হাজার ৯৩৩ টাকায় কাজটি চুক্তিবদ্ধ হয়েছে এম এস অটো রাইস মিল নামক ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
এ প্রসঙ্গে এম এস অটো রাইস মিল নামক ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদার আব্দুস সামাদ মুঠোফোনে বলেন, ইট,বালু ভালো মানের দেওয়া হচ্ছে। সেখানে কোন ধরনের নির্ন্মমানের মালামাল নেই।
উপজেলা প্রকৌশলী মাঈনুল ইসলামের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি জানান, নির্ন্মমানের ইট বা বালু ব্যবহার হলে সেগুলো সেখান থেকে অপসারণ করা হবে।
https://slotbet.online/
Muchas gracias. ?Como puedo iniciar sesion?