নিজস্ব প্রতিবেদক
ঠাকুরগাঁও : ঠাকুরগাঁওয়ে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে মেসার্স জে এস ব্রিক্সের (ইটভাটা) মালিক শিবলী ইসলামের বিরুদ্ধে ইট উৎপাদনে কয়লার পরিবর্তে ব্যাপক হারে কাঠ পুড়ানোর অভিযোগ উঠেছে।
জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে ঠাকুরগাঁওয়ে ১০৬টির মতো ইট ভাটা রয়েছে এর মধ্যে ২-৩টি ভাটার অনুমতি রয়েছে। বাকী ইটভাটা গুলোর কোন অনুমতি নেই।
জানা গেছে, পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি ছাড়াই মেসার্স জে এস ব্রিক্স (ইটভাটা) টি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা বরুনাগাঁও এলাকায় ১০ বিঘা জমি নিয়ে অবস্থিত। পাশে রয়েছে হিমালয় ইটভাটা। জে এস বিক্সে ইট উৎপাদন বন্ধ থাকলেও হিমালয় ভাটাতে পোড়ানো হচ্ছে ইট। আর সে ইট ভাটায় প্রতিদিন পুড়ানো হয় শত শত মন কাঠ। তিনি ইটভাটা পরিচালনা করলেও নেই কোন বৈধ কাগজ।
দেশের পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-২০১০ ও ইটভাটা নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৩ অনুযায়ী বসতি এলাকা, পাহাড়, বন ও জলাভূমির এক কিলোমিটারের মধ্যে কোনো ইটভাটা নির্মাণ করা যাবে না। এমনকি কৃষিজমিতেও কোনো ইটভাটা বৈধ হিসেবে গণ্য হবে না।
মেসার্স জে এস ব্রিক্স এর মালিক শিবলী ইসলাম বলেন মাঝে মধ্যে কাঠ পোড়ানো হয়। বেশীর ভাগ সময়ে কয়লা পোড়ানো হয়। আমি তো একাই কাঠ পোড়াচ্ছি না। আরও অনেকে পোড়াচ্ছে।
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মো. মাহাবুবুর রহমান বলেন ২-৩টি ইটভাটা অনুমাতি নিয়ে ভাটা পরিচালনা করছে। বাকী ইটভাটা গুলো প্রশাসনের কাছ থেকে কোন অনুমতি নেয়নি। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চলমান রয়েছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি ভাটা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
https://slotbet.online/
The flow of feed and bedding from the CCW or another postprocessing distribution point facility to the AHR, whether in cages or other containers, is also of critical importance priligy dapoxetine amazon